আমাদের ব্ল্যাক রাইসের বিশেষত্ব
NON-GMO
ORGANIC CERTIFIED
GLUTEN FREE
SUPERFOOD
পুষ্টি ও খাদ্যগুণ
সর্বোচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ চাল
ডায়েটারি ফাইবার সমৃদ্ধ
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ
লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স
ভিটামিন ও মিনারেল
অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি প্রভাব
অর্গানিক ব্ল্যাক রাইসের প্রধান উপকারিতা
হৃদরোগ প্রতিরোধ:
অর্গানিক ব্ল্যাক রাইসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ফাইবার হার্টের সুস্থতা নিশ্চিত করে এবং কোলেস্টেরল কমায়।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়:
ব্ল্যাক রাইসের অ্যান্থোসায়ানিনসহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষ সুস্থ রেখে ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ:
ব্ল্যাক রাইস ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
চোখের স্বাস্থ্য:
এর ক্যারোটিনয়েড ও ভিটামিন E চোখের কোষ রক্ষা করে এবং UV রশ্মির ক্ষতি কমায়।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি:
ব্ল্যাক রাইসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়িয়ে আলঝেইমারের ঝুঁকি কমায়।
প্রদাহ কমানো:
শরীরের প্রদাহ হ্রাস করে, আর্থ্রাইটিস ও ত্বকের নানা সমস্যার উপশমে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ:
উচ্চ ফাইবার ও কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকার কারণে এটি ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক, ফলে ওজন ব্যবস্থাপনায় কার্যকর।
ব্যবহারবিধি
অন্যান্য চালের মতোই ব্ল্যাক রাইস দিয়ে ভাত রান্না করা যায়। পাশাপাশি সেদ্ধ ব্ল্যাক রাইস সালাদ, স্যুপ, সাইড ডিশ বা প্রধান খাবার হিসেবেও ব্যবহার করা যায়।
সতর্কতা
অর্গানিক ব্ল্যাক রাইসে সাধারণত কোনো ক্ষতিকারক উপাদান না থাকায় এটি স্বাস্থ্যঝুঁকিমুক্ত। তবে কারও ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
কে খেতে পারবে?
অর্গানিক ব্ল্যাক রাইস নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর ও বিভিন্ন প্রকার খাদ্যগুণে ভরপুর। সুতরাং, সকলের জন্যই এই সুপারফুড নিরাপদ।
Frequently asked questions
Here are some common questions about our company.
ব্ল্যাক রাইস একধরনের প্রাকৃতিক অর্গানিক চাল, যা অতীতে শুধু রাজপরিবারের জন্য সংরক্ষিত ছিল। এটি বর্তমানে একটি জনপ্রিয় সুপারফুড হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
হ্যাঁ, আমাদের ব্ল্যাক রাইস সম্পূর্ণভাবে GLUTEN FREE, যা গ্লুটেন সেনসিটিভ ব্যক্তি ও সেলিয়াক রোগীদের জন্য নিরাপদ।
অবশ্যই, ব্ল্যাক রাইসের লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স কমানোর গুণাগুণ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।
অন্যান্য চালের মতো ভাতের জন্য রান্না করা যায়। এছাড়া সালাদ, স্যুপ, খিচুড়ি বা সাইড ডিশ হিসেবেও খাওয়া যায়।
হ্যাঁ, ফাইবার বেশি ও গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকায় এটি পেট ভরা রাখে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে ওজন ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে।
Related Products
Check out what's new in our company !