কারকুমা অর্গানিক টারমারিক ইমিউন বুস্টার-এর বিশেষত্ব
FDA CERTIFIED
USDA CERTIFIED
GAP CERTIFIED
100% NATURAL
মূল উপাদান সমূহ
Organic Curcumin
Organic Ginger Oil
Organic Clove Oil
Organic Cinnamon Oil
কারকুমা অর্গানিক হেলদি গাট-এর উপকারিতা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি:
কারকুমা টারমারিক বুস্টারের কারকিউমিন শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে প্রদাহ কমায় এবং শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য শরীরকে বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। আর ব্ল্যাক পেপার এক্সট্রাক্টের পিপারিন কারকিউমিনের শোষণ ক্ষমতা ২০০০ গুণ পর্যন্ত বাড়ায়, ফলে কার্যকারিতা বহুগুণ বৃদ্ধি পায়।

হজম ও পরিপাক স্বাস্থ্য উন্নতকরণ:
টারমারিক হজম প্রক্রিয়া সহজ করে এবং পাকস্থলীর ক্ষতিকারক এনজাইম কমাতে সহায়তা করে, ফলে পেটের সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। এছাড়া অন্ত্রে মিউকাস নিঃসরণ বাড়ায় হজমে সহায়ক এবং গ্যাস্ট্রিক বা এসিডিটির সমস্যা কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। কারকিউমিন অন্ত্রের প্রদাহ কমিয়ে হজমের সমস্যা, যেমন গ্যাস, বদহজম ও ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম (IBS) উপশমে সহায়তা করে।

ত্বকের স্বাস্থ্য ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি:
কারকুমা টারমারিক বুস্টারে থাকা অর্গানিক কারকিউমিন ও টারমারিক পাউডার শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ত্বককে মুক্তমূলকণার (FREE RADICALS) ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ও লাবণ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে। এতে থাকা এসেনশিয়াল অয়েল (আলফা-টারমেরোন ও বিটা-টারমেরোন) ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ভূমিকা রাখে। প্রদাহ কমানোর ক্ষমতার কারণে ত্বকের লালচে ভাব, ব্রণ বা অন্যান্য প্রদাহজনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে, ফলে ত্বক আরও স্বাস্থ্যকর ও দীপ্তিময় হয়।

Frequently asked questions
Here are some common questions about our company.
এটি মূলত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, লিভারের সুরক্ষা ও কার্যকারিতা উন্নয়ন, এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করতে সহায়ক। এটি শরীরকে ভেতর থেকে শক্তিশালী করে তোলে।
এতে থাকা অর্গানিক কারকিউমিন ফ্রি র্যাডিকেল হ্রাস করে, আদা তেল অটোইমিউন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক, লবঙ্গের ইউজেনল প্রদাহ কমায়, আর দারুচিনির সিনামালডিহাইড কোষকে ক্ষয় থেকে রক্ষা করে।
হ্যাঁ, এটি USDA, FDA ও GAP Certified এবং ১০০% প্রাকৃতিক হওয়ায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি নেই। তবে যদি আপনি দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগে থাকেন, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে শুরু করা ভালো।
সাধারণত ৩ থেকে ৬ সপ্তাহের মধ্যে শরীরের ইমিউন প্রতিক্রিয়ায় উন্নতি দেখা যায় এবং লিভারের ফাংশন ধীরে ধীরে উন্নত হতে শুরু করে। নিয়মিত খাওয়া ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা জরুরি।
Related Products
Check out what's new in our company !