UOL Organic Coconut Aminos(200ml)

• আমেরিকার কৃষি বিভাগের অর্গানিক সনদ প্রাপ্তঃ আমেরিকার কৃষি বিভাগ থেকে অর্গানিক সনদ প্রাপ্ত হওয়ায় আমাদের অর্গানিক কোকোনাট অ্যামিনোস সর্বোচ্চমানের একটি অর্গানিক পণ্য হিসাবে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত।
• নন-জিএমওঃ জিএমও পদ্ধতিতে উদ্ভিদ ও প্রানীর জেনেটিক্যাল মডিফিকেশন করা হয়, এতে করে খাদ্যের পুষ্টি ও খাদ্য গুণে অনেক সময় প্রভাব পড়ে।  আমদের কোকোনাট অ্যামিনোস সম্পূর্ণ নন-জিএমও একটি পন্য।
• কেমিক্যাল বা প্রিজারভেটিভ মুক্তঃ আমাদের কোকোনাট অ্যামিনোসে কোনো প্রকার ক্ষতিকারক কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ ব্যবহার করা হয় না।
• উচ্চ পুষ্টিগুণঃ এই কোকোনাট অ্যামিনোস কম সোডিয়াম এবং গ্লুটেন-মুক্ত ও সয়া-মুক্ত। অপরদিকে অ্যামিনো অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রাকৃতিক চিনি ও লবণ সমৃদ্ধ। 
  

কোকোনাট অ্যামিনোসে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, নিচে এর কিছু প্রধান উপকারিতা উল্লেখ করা হলোঃ

১. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণঃ কোকোনাট অ্যামিনোসে সোডিয়ামের মাত্রা খুবই কম থাকায় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যার ঝুঁকি কমায়।

২. অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রভাবঃ এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে দীর্ঘমেয়াদী প্রদাহজনিত রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

৩. হৃদরোগ প্রতিরোধঃ কোম সোডিয়াম এবং প্রাকৃতিক পুষ্টি উপাদানসমৃদ্ধ হওয়ায়, কোকোনাট অ্যামিনোস হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

৪. হজমের উন্নতিঃ কোকোনাট অ্যামিনোস হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে ও পেটের অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করে এবং হজম প্রক্রিয়াকে সুসংগঠিত করতে পারে।

৫. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ কোকোনাট অ্যামিনোসে কৃত্রিম চিনি নেই এবং এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকায় রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।

৬. গ্লুটেন ও সয়া অ্যালার্জির জন্য নিরাপদঃ কোকোনাট অ্যামিনোস সম্পূর্ণ গ্লুটেন ও সয়া মুক্ত, তাই যাদের এই উপাদানগুলোর অ্যালার্জি রয়েছে তাদের জন্য এটি নিরাপদ বিকল্প।

৭. প্রাকৃতিকভাবে পুষ্টিকরঃ এতে প্রাকৃতিকভাবে সামান্য চিনি ও পুষ্টি উপাদান থাকায় স্বাদ বাড়ায় এবং খাবারকে স্বাস্থ্যকর করে তোলে।

এ কারণে, কোকোনাট অ্যামিনোস শুধু স্বাস্থ্যকর বিকল্প নয়, এটি অনেক রোগ প্রতিরোধে সহায়ক একটি প্রাকৃতিক সস।

কোকোনাট অ্যামিনোসকে বিভিন্ন উপায়ে খাবারে ব্যবহার করা যায়, যা খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে এবং স্বাস্থ্যকর রাখে। নিচে কোকোনাট অ্যামিনোস খাওয়ার কয়েকটি উপায় উল্লেখ করা হলো:

১. সয়া সসের বিকল্প হিসেবেঃ কোকোনাট অ্যামিনোস সয়া সসের স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে সরাসরি ব্যবহার করা যায়। 

২. সালাদ ড্রেসিংঃ সালাদে ফ্লেভার, স্বাদ ও পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করতে কোকোনাট অ্যামিনোস ব্যবহার করা হয়।

৩. মেরিনেডেঃ সকল ধরনের মাংস, মাছ বা টোফু মেরিনেড করতে কোকোনাট অ্যামিনোস ব্যবহার করতে পারেন। এটি মেরিনেডের ফ্লেভার বাড়ায় এবং খাবারকে মজাদার করে তোলে।

৪. স্যুপ ও স্ট্যুর ফ্লেভার বাড়াতেঃ স্যুপ বা স্ট্যু তৈরির সময় কিছুটা কোকোনাট অ্যামিনোস যোগ করলে স্যুপের স্বাদ অনেক বৃদ্ধি পায় এবং স্বাস্থ্যকর ফ্লেভার দেয়।

৫. ভেজিটেবল স্টির-ফ্রাইঃ সবজি ভাজা বা স্টির-ফ্রাই করার সময় কোকোনাট অ্যামিনোস ব্যবহার করে ফ্লেভার বাড়াতে পারেন। এটি সবজির সাথে ভালোভাবে মিশে খাবারকে সুস্বাদু করে।

৬. সস তৈরিতেঃ কোকোনাট অ্যামিনোস দিয়ে ডিপিং সস বা সসের বেস তৈরি করা যায়। এটি যেকোনো সসকে স্বাস্থ্যকর বিকল্প করে তোলে।

৭. ফ্রাইড রাইসেঃ কিনুয়া এবং বাকহুইট ফ্রাইড রাইসের সাথে কোকোনাট অ্যামিনোস যোগ করলে তা খাবারকে মিষ্টি ও লবণাক্ত স্বাদ দেয়। এগুলো ছাড়াও কোকোনাট অ্যামিনোস যেকোনো ডিশে ব্যবহারের উপযোগী, যা আপনার রেসিপিকে আরও স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করতে সাহায্য করবে।

এগুলো ছাড়াও কোকোনাট অ্যামিনোস যেকোনো ডিশে ব্যবহারের উপযোগী, যা আপনার রেসিপিকে আরও স্বাস্থ্যকর ও সুস্বাদু করতে সাহায্য করবে।