অর্গানিক কোকোনাট সুগারের বিশেষত্ব
NON-GMO
USDA ORGANIC
EU ORGANIC
CANADA ORGANIC
পুষ্টি ও খাদ্যগুণ
কেমিক্যাল ও প্রিজারভেটিভ
কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স
প্রাকৃতিক ভিটামিন সমৃদ্ধ
প্রাকৃতিক খনিজ সমৃদ্ধ
অর্গানিক কোকোনাট সুগারের প্রধান উপকারিতা
কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স:
অর্গানিক কোকোনাট সুগারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম হওয়ায় এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায় না।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ:
অর্গানিক কোকোনাট সুগারে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় এটি শরীরের কোষকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রাকৃতিক খনিজ ও ভিটামিন-সমৃদ্ধ:
এই চিনিতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক এবং আয়রনের মতো খনিজ উপাদান থাকায় শরীরের নানা জৈব-প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
ক্ষতি থেকে রক্ষা:
সাধারণ চিনিতে থাকা ক্ষতিকর রাসায়নিক ও কেমিক্যালের কারণে তা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে। অর্গানিক কোকোনাট সুগার এসব ক্ষতিকর উপাদান থেকে রক্ষা করে।
প্রাকৃতিক মিষ্টি:
নারকেলের রস থেকে তৈরি হওয়ায় অর্গানিক কোকোনাট সুগারের স্বাদ ঝাঁঝালো নয়; বরং এটি প্রাকৃতিক মিষ্টি স্বাদের এক অনন্য উদাহরণ।
লাইফস্টাইল পরিবর্তনে সহায়ক:
যেসব মানুষ চিনি খাওয়ার অভ্যাসে অভ্যস্ত, তারা স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল ফিরিয়ে আনতে নিরাপদ বিকল্প হিসেবে কোকোনাট সুগার বেছে নিতে পারেন।
ব্যবহারবিধি
সাধারণ চিনির বিকল্প হিসাবে মিষ্টি স্বাদের জন্য বিভিন্ন খাবার ও পানীয়তে ব্যবহার করতে পারবেন।
সতর্কতা
অর্গানিক সুগার হলেও এই চিনিতে সাধারণ চিনির কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে, সুতরাং মিষ্টি বা শর্করা খাওয়া নিষেধ হলে এড়িয়ে চলুন অথবা ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
কে খেতে পারবে?
সাধারণ চিনির বিকল্প হিসাবে সকলেই অর্গানিক কোকোনাট সুগার খেতে পারবেন।
Frequently asked questions
Here are some common questions about our company.
অর্গানিক কোকোনাট সুগার নারকেল গাছের ফুলের রস (স্যাপ) থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে সংগ্রহ করে তৈরি করা হয়, যেখানে কোনো প্রিজারভেটিভ বা কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয় না।
এই সুগারটির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, তাই এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায় না। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে গ্রহণ করা উচিত।
এটির স্বাদ হালকা ক্যারামেল-এর মতো মিষ্টি, ঝাঁঝালো নয় এবং একেবারে প্রাকৃতিক।
এই পণ্যটি USDA Organic, Canada Organic, EU Organic এবং Non-GMO সার্টিফাইড — যা প্রমাণ করে এটি শতভাগ অর্গানিক ও নিরাপদ।
যেহেতু এটি প্রাকৃতিক ও কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে। তবে ওজন কমাতে হলে সুষম খাদ্যাভ্যাস ও লাইফস্টাইল পরিবর্তন প্রয়োজন।