প্রধান উপকারিতা
- হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক: ওটসে থাকা বেটা-গ্লুকান নামক ফাইবার রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- হজম শক্তি বৃদ্ধি: ওটসে প্রচুর ফাইবার থাকায় হজম প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওটস খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে, ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: বেটা-গ্লুকান ধীরে ধীরে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
- প্রোটিন ও ভিটামিনের উৎস: অর্গানিক ওটসে প্রাকৃতিক প্রোটিন, ভিটামিন বি ও বিভিন্ন খনিজ থাকে যা শরীরের পুষ্টি চাহিদা মেটায়।
- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ: ওটসে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের কোষের ক্ষতি রোধ করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।